Showing posts with label জলচর. Show all posts
Showing posts with label জলচর. Show all posts

December 30, 2008

Rare turtles in Cox's Bazar endangered

125 carcases found in one week
Our Correspondent . Cox's Bazar

Existence of different rare species of sea turtles in the Cox's Bazar coast is being endangered due to their unabated killing by wild dogs, jackals and foxes.
Carcases of at least 125 large size sea turtles have been found on the sandy beach of Cox's Bazar in the past one week.
Thirty to thirty-five turtles were found dead in Sonadia island while 90 were found dead along the 90-mile stretch of the sea shore from Cox's Bazar to Teknaf.
Wild dogs, jackals and foxes killed those sea reptiles, witness said.
A good number of turtles are also crushed under the wheels of the travelling jeeps, playing the coastline between Teknaf and Cox's Bazar everyday.
The dogs and foxes also eat up huge eggs of the sea turtles.
The rare turtles are also killed in a large number by the fishermen as they get entangled with their fishing nets.
According to the Upazila Nirbahi Officer, Teknaf, Tofail Islam, and some locals, dogs and foxes killed some 25
large size turtles on Bailakhali sea beach in Teknaf upazila of the district in the past one week.
'It is difficult for the environment department to conserve the endangered species of turtles with its short number of staff,' the UNO added.
Sources said these sea turtles come under attack of the dogs and foxes and are killed as they come ashore to lay eggs at this time of year.
Carcases of some turtles were found on the sandy shore, which were run over by the speedy jeeps.
Abdul Hoque, a crew of a fishing boat of Sonadia under Moheskhali upazila, also informed that at least 32 carcases of large size turtles had been found on Sonadia beach in the past one weak.
Abdul Jalil, an environmentalist, said Lather Bag is a rare species of the turtle family.
They come to the sea shore from Cox's Bazar to Teknaf for breading and are killed by dogs and foxes.
Meanwhile, nine turtle hatcheries have been established on the beaches of Sonadia, Teknaf, Saint Martin Island and Pecherdip of Cox's Bazar by the Environment Department.
Employees of the Environment Department are collecting the turtles' eggs from beaches and tending them.
Locals demand steps for conservation of the sea turtles.

Newagebd
Read more »

October 18, 2008

বাংলাদেশে যত ডলফিন

বাংলাদেশ হলো বিভিন্ন প্রজাতির বিপুলসংখ্যক জলজ স্তন্যপায়ীর অবাধ বিচরণক্ষেত্র। এশিয়ার অন্যান্য দেশ, যারা বাংলাদেশের প্রতিবেশী, তাদের তুলনায় বাংলাদেশের নদী ও উপকুলীয় এলাকায় বিভিন্ন প্রজাতির জলজ স্তন্যপায়ী অনেক বেশি দেখা যায়। বাংলাদেশের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল, উপকুলীয় ও গভীর সমুদ্রের জলভাগ অসাধারণ সব প্রজাতির জলজ স্তন্যপায়ীর জন্য খুবই উপযোগী বাসস্থান।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি পরিচিত ডলফিন হলো শুশুক। এরা সত্যিকারের নদীর ডলফিন। বিশেষ আকৃতির লম্বা ঠোঁট, পিঠের ছোট ডানা আর দুই পাশের বড় পাখনার কারণে শুশুক দেখতে একটু অদ্ভুত। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা নদীর সব জায়গাতেই শুশুকের বাস। সত্যিকারের নদীর ডলফিন সাগরের ডলফিনের দুরসম্পর্কের আত্মীয়। এদের ঠোঁট লম্বা এবং চোখ খুব ছোট। শুশুকের দৃষ্টিশক্তি খুবই দুর্বল। নদীর যে ঘোলা পানিতে এদের বসবাস, সেখানে দৃষ্টিশক্তির খুব একটা প্রয়োজন হয় না। এর বদলে এদের ইকোলোকেশনের শক্তি অনেক প্রখর। চলাচলের সময় জলজ স্তন্যপায়ীরা প্রতিধ্বনিত শব্দ দিয়ে মস্তিষ্কেক প্রতিচ্ছবি তৈরি করে।

শুশুকের শরীরের দুই পাশের বড় পাখনা ও নমনীয় ঘাড়ের জন্য এরা সহজে চলাচল করতে পারে। অনেক সময় দেখা যায়, এরা কাত হয়ে সাঁতার কাটে। বড় পাখনার সাহায্যে এরা নদীর তলদেশ ছুঁয়ে পথ নির্ধারণ করে। এরা কিন্তু মোটেই সমাজবদ্ধ নয়। সাধারণত একাই থাকে। তবে অনেক সময় নদীর বাঁকে ও মোহনায় ছোট ছোট দলে দেখা যায়।

কিছু প্রজাতির ডলফিন নদী ও সাগর উভয় স্থানেই দেখা যায়। যেমন ইরাবতী ডলফিন। আমাদের দেশে এরা সুন্দরবনের মিঠা পানির নদী আর বঙ্গোপসাগরের উপকুলীয় অঞ্চলে বাস করে। নদীসহ যেসব উপকুলীয় জলাশয়ে নদী থেকে মিঠা পানি আসে, সেসব স্থানে ইরাবতী ডলফিন দেখা যায়। সুন্দরবন ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের জলপথে এরা শুশুকের সঙ্গে মিলেমিশেই থাকে।

গোলাপি ডলফিন বা ফিনলেস পরপয়েসকে মাঝেমধ্যে সুন্দরবনের নদীতে দেখা গেলেও এরা আসলে উপকুলীয় জলভাগে বাস করে, যেখানে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা নদী থেকে মিঠা পানি আসে।

প্রথম আলো, ১৭, অক্টোবর, ২০০৮
Read more »

October 17, 2008

ডলফিনের জন্য ভালোবাসা

একসময় বাংলাদেশের খুব কম নদনদীই ছিল যেখানে শুশুক দেখা যেত না। প্রতিকুল পরিবেশ, মানুষের বৈরিতায় আস্তে আস্তে বড় কিছু নদী ছাড়া আর সব জলাশয় থেকেই প্রায় হারিয়ে গেছে ডলফিনের এ প্রজাতি। তার পরও সাম্প্রতিক কিছু জরিপ বলছে, এখনো আশপাশের দেশের তুলনায় আমাদের দেশে ডলফিনের সংখ্যা নেহাত কম নয়। বাংলাদেশে ডলফিনের অবস্থা নিয়ে আমাদের এই প্রতিবেদন।

ফারহানা আলম

ডলফিন নিয়ে আলাদা করে কোনো আগ্রহ রুবাইয়াত মনসুর মুগলির ছিল না। তাঁকে আগ্রহী করে তোলেন ওয়াইল্ড লাইফ কনজারভেশন সোসাইটির প্রকল্প পরিচালক ব্রায়ান স্মিথ। ২০০০ সালে বাংলাদেশে এসেছিলেন ভদ্রলোক। বেসরকারি পর্যটন সংস্থা দ্য গাইড ট্যুরস লিমিটেডের ভ্রমণতরীতে করে সুন্দরবন গিয়েছিলেন তিনি। সুন্দরবন যাওয়ার পথে নদীতে শুশুকসহ অনেক ডলফিন দেখলেন ব্রায়ান। ওই অঞ্চলের নদীর পানিতে জলজ স্তন্যপায়ী গোত্রের প্রাণী দেখে গাইড ট্যুরসের মুগলিকে গল্প শোনাতে লাগলেন তিনি। সেই প্রথম মুগলি জানলেন, বাংলাদেশের নদনদী ও বঙ্গোপসাগরে নানা জাতের ডলফিন আছে। গভীর সমুদ্রে আরও আছে ডলফিনেরই জাতভাই তিমি। ব্যস, আর যায় কোথায়! এই বিষয়ে খোঁজ-খবর নিতে শুরু করলেন রুবাইয়াত মুগলি। আর তাঁকে বিভিন্ন সময় সহযোগিতা করার জন্য ব্রায়ান স্মিথ তো ছিলেনই।

২০০২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ওয়াইল্ড লাইফ কনজারভেশন সোসাইটির জন্য বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, তিমি ও ডলফিন সংরক্ষণ সংস্থা এবং কনভেনশন অন মাইগ্রেটরি স্পিসিজের সমর্থনে মূলত ব্রায়ান স্মিথের আয়োজনে প্রথমবারের মতো শুরু হয় রুবাইয়াতের ডলফিন নিয়ে জরিপের কাজ। জরিপে অংশ নেন ভারত, বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা। জরিপের জন্য তাঁরা ঘুরে বেড়িয়েছেন সুন্দরবনের সব নদী ও খাল। আইইউসিএনের সঙ্গে যৌথভাবে আবার সুন্দরবনের জলপথ ধরে চলে গবেষণা। বাংলাদেশের জলসীমায় থাকা স্তন্যপায়ী প্রাণিবৈচিত্র্যের সন্ধান করা এবং সেগুলো যেন বিলুপ্ত হয়ে না যায় সে লক্ষ্যে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, তার অনুসন্ধানই ছিল রুবাইয়াতের মূল লক্ষ্য।

২০০৪ সালে বাংলাদেশের উপকুল ধরে মিয়ানমারের সীমানা থেকে অর্থাৎ নারিকেল জিঞ্জিরার উপকুল থেকে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের শেষ সীমা পর্যন্ত চালানো হয় আরেকটি জরিপ। এই জরিপেও বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কার ১৫ জন বিজ্ঞানী অংশ নেন। তখনই তাঁরা এই অঞ্চলে সামুদ্রিক ডলফিন ও তিমির দেখা পান। সেই সঙ্গে সুন্দরবনের গভীর সমুদ্রের গিরিখাদ বা অতলস্পর্শে ডলফিনের বৈচিত্র্য ও এদের অবাধ বিচরণ দেখেন।

২০০৫ সালে আবার এ জায়গায় জরিপের সময় তাঁরা প্যানট্রপিক্যাল স্পটেড ডলফিন ও স্পিনার ডলফিনের অস্তিত্ব খুঁজে পান।
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জরিপ চলতে থাকলেও কোনো আনুষ্ঠানিক ভিত্তি না থাকায় রুবাইয়াত ২০০৬ সালের জুলাই মাসে এসে গঠন করেন বাংলাদেশ সেটেশন ডাইভার্সিটি প্রজেক্ট (বিসিডিপি)। রুবাইয়াতও পুরোদমে প্রধান গবেষক হিসেবে কাজ শুরু করেন।
ছয় বছরের জরিপের ফলাফলে মোটামুটি একটা সংখ্যা বের হয়ে এসেছে। গাইড ট্যুরসের ভ্রমণতরী এমভি অবসর, এমভি ছুটি ও এমভি বনবিবির সারেংরাও এই জরিপে অংশ নেন। তাঁরা দল, একক ও বাচ্চা−এই তিনটি ভাগে জরিপটি পরিচালনা করেন। সেই হিসাবমতো শুশুকের এক হাজার পাঁচটি দল, একক এক হাজার ৯৯৩টি এবং বাচ্চা ২৩৫টি গণনা করা হয়। আর ইরাবতী ডলফিনের ২৮১টি দল, একক ৫৬৬টি এবং বাচ্চা ৩২টি দেখা গেছে। এই জরিপ করা হয়েছে সুন্দরবনের সংরক্ষিত ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের ২৬ হাজার কিলোমিটার এলাকাজুড়ে।

সামগ্রিক জরিপে বাংলাদেশের জলসীমায় প্রায় ছয় হাজার ইরাবতী ডলফিনের অস্তিত্ব সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। কিন্তু শুধু অস্তিত্ব থাকলেই হবে না; তাদের অস্তিত্ব যেন বিলুপ্তির দিকে না যায় সেই লক্ষ্যেই কাজ করতে হবে। তাই বিসিডিপি কিছু লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। জনসচেতনতা তৈরি করতে তারা মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে নানা ধরনের বইপত্র, যেখানে ডলফিন ও তিমিবিষয়ক নানা তথ্য দেওয়া আছে। আবার সামাজিকভাবে সংঘবদ্ধ করে আলোচনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। স্থানীয় নেতা এবং স্কুল-কলেজের শিক্ষকেরাও এই সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করছেন। খেলাধুলা ও ছবির মাধ্যমেও প্রাণিবৈচিত্র্য সংরক্ষণের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। সেই সঙ্গে একটি তথ্যচিত্র জাতীয় গণমাধ্যমে বা স্থানীয়ভাবে দেখানোর ব্যবস্থা করা হবে। জলজ স্তন্যপায়ী আর নিজেদের নিরাপত্তার জন্য জেলেরা যাতে নিরাপদ জলপথ ব্যবহার করতে পারে সেই লক্ষ্যে কম খরচে ও সহজবোধ্য গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেমের ব্যবস্থা করার পরিকল্পনাও আছে। আছে আশপাশের এলাকার গ্রামবাসী ও জেলেদের জলজ স্তন্যপায়ীর বিচরণক্ষেত্র, জীবনাচরণ পর্যালোচনা, প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং সচেতনতা বাড়ানোর পরিকল্পনা। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, জলবায়ুর পরিবর্তন, বাঁধের কারণে সুন্দরবন ও মোহনায় নদীর পানির স্বল্পতার মধ্যেও জলজ স্তন্যপায়ীর জীবনধারণ লক্ষ করে এদের বৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা।

জলজ স্তন্যপায়ীদের জন্য একটি সংরক্ষিত এলাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে বিসিডিপি। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর আর উত্তরে মংলা বন্দর, পূর্বে বলেশ্বর আর পশ্চিমে পশুর নদকে সীমা ধরে মাঝখানে পূর্ব সুন্দরবনের নির্ধারিত অংশকে এই সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এখানে সংরক্ষিত এলাকায় চিংড়ি মাছের পোনা ধরায় সুক্ষ্মজালের ব্যবহার বন্ধ ও পানিদুষণ রোধ করা গেলেই জলজ স্তন্যপায়ী প্রাণীরা অবাধে বিচরণ করতে পারবে।

জলজ স্তন্যপায়ীর অবাধ বিচরণ ও বৈচিত্র্য বৃদ্ধির লক্ষ্যেই বিসিডিপি ৯ থেকে ১২ অক্টোবর শিশু একাডেমীতে আয়োজন করে বাংলাদেশে প্রথম শুশুক মেলা। চার দিনব্যাপী এই মেলায় বিপুলসংখ্যক দর্শক উপস্থিতি প্রমাণ করে জলজ স্তন্যপায়ী প্রাণিবৈচিত্র্যের প্রতি মানুষের আগ্রহ আছে। বললেন বিসিডিপির শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সমন্বয়কারী এলিজাবেথ ফাহরনি মনসুর।

প্রথম আলো, ১৭, অক্টোবর, ২০০৮
Read more »

February 6, 2008

সেন্ট মার্টিনে বিরল সানফিশ


গত ২ এপ্রিল সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিমে ৫০-৭০ কিমি দূরে জেলেদের জালে বিরল সামুদ্রিক মাছ “সামুদ্রিক সানফিশ” ধরা পড়েছে। এটি “স্লেন্ডার সানফিশ” নামেও পরিচিত। মাছটি অত্যন্ত বিরল এবং বাংলাদেশের জলসীমায় এটি আগে কখোনো দেখা যায়নি। ৬০-৮০ ফুট অগভীর সমুদ্রে ধরা পড়ার পর বয়স্ক জেলেরাও অবাক হয়ে যায়। এটি বর্তমানে কক্সবাজারে নির্মানাধীন পানওয়া বে পার্ক (Panowa Bay Park) যাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে। পার্কের জীববিজ্ঞানী রাগিব উদ্দিন আহমেদ এটি স্লেন্ডার সানফিশ হিসেবে সনাক্ত করেন। পরে তিনি এটি সংরক্ষণের উদ্দ্যোগ নেন।
মলিয়েডি পরিবাবারভূ্ক্ত স্লেন্ডার সানফিশের বিজ্ঞানসম্মত নাম Ranzania laevis. স্লেন্ডার সানফিশ বেশী পাওয়া যায় কোরাল দ্বীপের আশেপাশে। মাছটি কোরাল খেয়েই বেঁচে থাকে। দৈর্ঘে আড়াই ফুট এবং ওজনে প্রায় ৬ কেজি। এদের আছে টিউবের মত মুখ যা কোরাল ও শৈবাল চুষে খেতে সহায়ক। এদের লেজ দেখতে অদ্ভুত যা দেখে মনে হয় কেউ যেন মাঝখান দিয়ে কেটে অর্ধেক করে দিয়েছে।
জনাব রাগিব গত ২০০২ এর অক্টোবরে ইন্দোনেশিয়ার তুলামবেন বালি তে (Tulamben Bali, Indonesia) এই প্রজাতির মাছ দেখেছেন বলে দাবি করেন। তিনি ন্যাশনাল এ্যসোসিয়েশন অফ আন্ডারওয়াটার ইন্সট্রাক্টরস, ইউএসএ লাইসেন্সপ্রাপ্ত একজন স্কুবা ডাইভার। তাঁর মতে অতিমাত্রায় মৎস্য আহরন, সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কোরাল বিনষ্ট হওয়া, মাছ ধরায় পরিবেশ অবান্ধব পদ্ধতির ব্যবহার ইত্যাদি সমুদ্রের মৎস্য সম্পদ বিশেষত: বিরল প্রজাতির মাছের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সূত্র: নিসর্গ
Read more »